সমাজে প্রচলিত কিছু বিদআত এর তালিকা জেনে নিই ।

Advertise with Anonymous Ads

১. ঈদ-ই মিলাদুন্নবী পালন করা।
২.সকল মিলাদ।(কারোর মৃত্যুর পর তার জন্য মিলাদ/চল্লিশা/কুলখানি করলে বিদআত হয় আর দিন নিদিষ্ট করে যেমন চল্লিশা মরার ৪০ দিন পর করা হয়, এমন দিন নিদিষ্ট করে করলে শিরক + বিদআত দুটিই হবে)
৩.শব-ই বরাত পালন ও এর উদ্দেশ্যে রোজা থাকা।
৪. শব-ই মিরাজের সালাত বা সাওম বা এ উপলক্ষে কোন ইবাদাত করা।
৫. মৃত ব্যাক্তির জন্য- কুর’আন পড়া(মাদ্রাসা/হাফিজ খানা থেকে হুজুর/ছাত্র দিয়ে বা নিজে), কুলখানি, চল্লিশা, দু’আর আয়োজন, সওয়াব বখশে দেয়া।
৬. জোরে জোরে চিল্লিয়ে জিকির করা।
৭. হাল্কায়ে জিকির,ইসকের জিকির লাফালাফি,নাচানাচি জিকির।
৮. প্রচলিত/তথাকথিত পীর-মুরীদি মানা বিদাত ও শিরক।
৯. নামাজে মুখে মুখে উচ্চারণ করে নাওয়ায়তুয়ান বলে নিয়্যাত পড়া।(মনে রাখবেন নিয়াত করতে হয়। পড়তে হয় না। তাই নিয়াত মনে মনে করাই সুন্নত। কোন নিদিষ্ট শব্দ (যেমন নাওয়ায়তুয়ান) বলে নিয়াত করা যাবে না)।
১০. প্রসাবের পর ঢিলা কুলুখ নিয়ে ৪০ কদম হাঁটা, কাঁশি দেয়া উঠা বসা করা,লজ্জাস্থানে হাত দিয়ে হাটাহাটি ইত্যাদি নির্লজ্জতা।
১১. জায়নামাজের দুআ পড়া
১২.কবরে হাত তুলে সবাই একএে দূ’আ করা। ১৩.খতমে ইউনুস,তাহলীল, খতমে কালিমা, বানানো দরুদ পড়া, এবং যত প্রকার তাজবীহ খতম আছে সবই বিদাত, তাজবীহ দানা গননা করাও বিদাত।
১৪.১৩০ ফরজ মানা।
১৫. ইলমে তাসাউফ বা সুফীবাদ মানা।
১৬.জন্মদিন, মৃত্যুদিবস,মা, বাবা দিবস বিবাহবার্ষিকী, ভ্যালেন্টাইন ডে, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, পহেলা বৈশাখ ইত্যাদি দিবস পালন করা।
১৭.আল্লাহকে “খোদা” বলা (কেননা খোদা শব্দে শিরক এর গন্ধ আছে) ।
১৮. অজুতে ঘাড় মাসেহ করা



Advertise with Anonymous Ads

Post a Comment

Pleace comment what your mind saying now at this time... Or give us a Question to solve it and post on thise site.. Remember thise site..

Previous Post Next Post
close
Advertise with Anonymous Ads